1. admin@sylheterkujkhobor.com : admin :
বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:১৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
হয়তো কয়দিন পর না খেয়ে মরতে হতে পারে। এম.এ গণি ও মিসেস মনোয়ারা খানম ট্রাস্টের বৃত্তি পরীক্ষা ১৯শে অক্টোবর বুঙ্গার চিনি ছিনতাই করতে গিয়ে পুলিশের হাতে আটক সিলেট মহানগর বিএনপির দুই নেতা। শেখ হাসিনার ৭৮তম জন্মদিন উদযাপন করলো পর্তুগাল আওয়ামীলীগ সৈয়দ মকবুল হোসেন মাখন মিয়ার রুহের মাগফেরাত কামনায় নাগরিক কমিটির মিলাদ ও দোয়া মাহফিল ফখরুল খানের ‘স্পোকেন ইংলিশ’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন ফুলে ফেপে উঠতেছে কুশিয়ারা, বন্যার শ ঙ্কা পাঁচ লাখ থেকে ১০ লাখ টাকায় ভারতে আশ্রয় নিচ্ছেন বাংলাদেশি প্রভাবশালীরা ছাত্র আন্দোলনের প্রতি তালামীযের সমর্থন অব্যাহত সিলেটে ছাত্রদের ছত্রভঙ্গ করল পুলিশ, আটক এক

কাউন্সিলর আজাদের বাসভবনে হামলার ঘটনায় মামলা আটক ৪

সিলেটের খোঁজখবর
  • আপডেট সময় : শনিবার, ২৯ জুন, ২০২৪
  • ১০৭ বার পঠিত

ডেস্ক: সিলেট সিটি কর্পোরেশনের ২০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আজাদুর রহমান আজাদের বাসভবনে হামলার ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। শুক্রবার রাতে কাউন্সিলর আজাদুর রহমান আজাদ ১৪ জন অভিযুক্তের নামসহ অজ্ঞাতনামা আরও ২০/২৫ জনকে আসামী করে এ মামলা দায়ের করেন।

মামলায় আসামীরা হলেন, কল্যাণপুরের মৃত শেখ মখন মিয়ার ছেলে শেখ নজরুল ইসলাম বিজয় (৩০), আলম মিয়ার ছেলে সুহেল (৩২), শেখ কবির উরফে সম্রাট করিবের ছেলে রাব্বি (২২) ও শেখ রুহিত (২০), মো. মান্নান মিয়ার ছেলে তারেক আহমদ (৩১), শাপলাবাগের সাজ্জাদ মিয়ার ছেলে ছামাদ আহমদ (২২), আব্দুর রহিম মল্লিকের ছেলে ফুজায়েল মল্লিক (২০), মিনহাজের ছেলে ইয়াকীন (২০), নাসির (২৩), মহিন মিয়ার ছেলে মুছা খান তপু (২১), কুশিঘাটের বাছিরের ছেলে শাওন (২৩), ভাটাটিকরের আমিন উদ্দিনের ছেলে রিয়াজুল, মোহাম্মদপুরের মৃত মো. জামাল উদ্দিনের ছেলে মো. রাহেল উদ্দিন রাবেন, জসিম মিয়ার ছেলে বোরহান (২৫)।

এছাড়াও অজ্ঞাতনামা আরও ২০/২৫ জন। এদিকে, এঘটনায় ৪ জনকে আটক করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপ পুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম।

আটককৃতরা হলেন- নজরুল, রাহেল, তারেক আহমদ ও ফুজায়েল। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে নগরীর ভাটাটিকর এলাকায় কাউন্সিলর আজাদুর রহমান আজাদের বাসভবনে এ হামলার ঘটনা ঘটে।

অভিযোগপত্র থেকে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার রাত ১টার দিকে রাতের খাওয়া দাওয়া শেষে ঘুমানোর সময় বাসার সামনে লোকজনের আনাগোনা শুনতে পান আজাদুর রহমান। পরে দেখতে পান যে অভিযুক্তরা পেট্রল ভর্তি জারিক্যান, আগ্নোয়াস্ত্র, মশাল, হকিস্টিক, রামদা, লোহার পাইপসহ দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে আজাদুর রহমানের বাসার সামনে মারমুখী অবস্থান নিয়েছে। এসবের কারণ জিজ্ঞেস করায় তারা চিৎকার দিয়ে আজাদুরকে বলেন, ‘আমরা তোর জম, আজ তর জীবনের শেষ দিন’। এ কথা বলেই এলোপাতাড়িভাবে বাসায় ইটপাটকেল নিক্ষেপ করতে থাকেন অভিযুক্তরা।

এতে বাসার প্রায় ১ লাখ টাকার ক্ষতি সাধন হয়েছে৷ হামলার একপর্যায়ে পুলিশ ও স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে আসলে আসামীরা গুলিবর্ষণ করতে করতে এলাকা ত্যাগ করে। এতে পুরো এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি হয়, যাওয়ার সময় আসামীরা আজাদুর রহমানকে প্রাণনাশের হুমকি দিয়েছে বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে কাউন্সিলর আজাদ বলেন, ‘যারা হামলা চালিয়েছে তাদের পূর্বপুরুষরাও চুরি-ডাকাতি, মাদক, চাঁদাবাজি, হামলা-দখলবাজিসহ নানা অপকর্ম চালিয়ে আসছিল। বংশানুক্রমে চিহ্নিত ওই অপরাধীচক্র বেপরোয়া হয়ে উঠায় তাদের বিরুদ্ধে এলাকাবাসী বিভিন্ন সময় আমার কাছে অভিযোগ করেছেন। সেসব অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে বিভিন্ন ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে আমার অবস্থান ছিল। ওই ক্ষোভ থেকেই তারা হামলা চালিয়েছে।’




Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর










x